এই মুহূর্তে

WEB Ad Valentine 3

WEB Ad_Valentine

৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত আবেদন করা যাবে ‘ঐক্যশ্রী’ প্রকল্পে

নিজস্ব প্রতিনিধি: কংগ্রেস ছেড়ে তৃণমূল কংগ্রেস গড়ার সময় থেকেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়(Mamata Banerjee) বাংলার সংখ্যালঘু সমাজকে(Minor Community) পাশে পেতে বার বার তাঁদের আপদে বিপদে পাশে দাঁড়িয়েছেন। নানা ইস্যুতে তিনি আজও বার বার সংখ্যালঘু সমাজের পাশে দাঁড়ান। সিএএ(CAA) ও এনআরসি(NRC) ইস্যুতে তিনি রাস্তায় নেমে কেন্দ্রের বিরুদ্ধেও এর জন্য আন্দোলন করতে পিছুপা হননি। একই সঙ্গে সংখ্যালঘু সমাজের মেধাবী পড়ুয়াদের পড়াশোনা যাতে অর্থের অভাবে বন্ধ হয়ে না যায় তার জন্য তিনি ‘ঐক্যশ্রী’(Aikasree) প্রকল্পও চালু করেছেন। এবার সেই প্রকল্পের জন্য আবেদন করার দিনের সময়সীমা বাড়িয়ে দিল পশ্চিমবঙ্গ সংখ্যালঘু উন্নয়ন ও বিত্ত নিগম(WBMDFC)। জানানো হয়েছে ‘ঐক্যশ্রী’ প্রকল্পে আবেদন করা যাবে চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বর অবধি। একই সঙ্গে ওই দিন পর্যন্ত পুরাতন আবেদনপত্রের পুনর্নবীকরণও করা যাবে।

আরও পড়ুন নোট বাতিলের নয়া মামলা সুপ্রিম কোর্টে, নেপথ্যে এক বাঙালি

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজ্যের সংখ্যালঘুদের সার্বিক আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়নে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছেন। সেই সূত্রে তাঁর হাতে থাকা সংখ্যালঘু ও মাদ্রাসা শিক্ষাদফতর ২০১৯-২০ অর্থবর্ষে সংখ্যালঘু ছেলেমেয়েদের শিক্ষাখাতে আর্থিক সহায়তায় ‘ঐক্যশ্রী’ প্রকল্প চালু হয়েছিল। প্রতি বছর রাজ্যের প্রায় ৫০ লক্ষের কাছাকাছি সংখ্যালঘু পড়ুয়া এই সরকারি এই প্রকল্পের আওতায় আসে। সংশ্লীষ্ট দফতরের আধিকারিকদের দাবি, ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে রেকর্ড সংখ্যক পড়ুয়া এই ‘ঐক্যশ্রী’ প্রকল্পে আবেদন করবে। এই প্রকল্পে মূলত তিন ধরনের স্কলারশিপ পাওয়া যায়। সেগুলি হল, প্রি ম্যাট্রিক, পোস্ট ম্যাট্রিক এবং মেরিট কাম মিনস স্কলারশিপ। প্রথম পর্যায়ে সমস্ত সংখ্যালঘু শিশুকে স্কুলে যাওয়া নিশ্চিত করতে এই প্রি ম্যাট্রিক স্কলারশিপ দেওয়া হয়। এর মূল উদ্দেশ্য সংখ্যালঘু সমাজের পড়ুয়াদের স্কুলছুট রোধ করা। পোস্ট ম্যাট্রিক স্কলারশিপ মূলত উচ্চশিক্ষার জন্য দেওয়া হয়ে থাকে। অর্থের অভাবে সংখ্যালঘু পড়ুয়ারা যাতে উচ্চশিক্ষা থেকে বঞ্চিত না হয় তার জন্যই এই স্কলারশিপ।

আরও পড়ুন পঞ্চায়েতের ভোট হবে ব্যালটেই, বাক্সে থাকবে কিউ আর কোড

শেষ স্কলারশিপটি মূলত পেশাদারদের জন্য, যেখানে সংখ্যালঘু ছেলেমেয়েরা কারিগরী প্রশিক্ষণ নিয়ে স্বনির্ভর হতে পারে, এমন কোর্সে ভর্তি করার পথ সুগম করা। বহু ক্ষেত্রেই টাকার জন্য ওইধরনের কোর্সে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে পারে না। কিন্তু ‘ঐক্যশ্রী’ প্রকল্পের জন্য সরকারি আর্থিক সাহায্য পেয়ে পরে ওই সব ছেলেমেয়েরাই আরও দক্ষ পেশাদার হয়ে ওঠে। এই স্কলারশিপ পেতে সরকারি একাধিক নিয়ম রয়েছে। যার মধ্যে অন্যতম হল, আবেদনকারী সংখ্যালঘু পড়ুয়ার পরিবারের বার্ষিক আয় আড়াই লাখ কিংবা তার কম হতে হবে। আবেদনকারীকে পশ্চিমবঙ্গের স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে। আবেদনকারীকে উচ্চ মাধ্যমিক কিংবা স্নাতক পরীক্ষায় কমপক্ষে ৫০ শতাংশ নম্বর পেতে হবে। সমস্ত আবেদন খতিয়ে দেখার পরই স্কলারশিপের টাকা সরাসরি উপভোক্তার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে পাঠানো হয়। 

Published by:

Ei Muhurte

Share Link:

More Releted News:

সিএএতে আবেদন করলে ভোটের পর জেলে ভরে দেবে : মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

দুর্গাপুরের লৌহ ইস্পাত কারখানায় পাঁচিল ভেঙে মৃত ২ শ্রমিক, আহত আরও ২

নদিয়াতে বৃষ্টির আকাল থাকায়, হাঁস চাষে হতাশা ফার্ম মালিকদের

ঘাটাল ‘মাস্টারপ্ল্যান’ কবে, দেবকে পাশে রেখে জানিয়ে দিলেন মমতা

মঙ্গলবার গোটা বঙ্গ জুড়ে ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস, ২৩ মে নিম্নচাপ বলয় তৈরির সম্ভাবনা প্রবল

‘রামের নামে ভোট চেয়ে রাবণদের সংসদে পাঠাচ্ছে’, হুগলিতে সরব অভিষেক

Advertisement
এক ঝলকে
Advertisement

জেলা ভিত্তিক সংবাদ

দার্জিলিং

কালিম্পং

জলপাইগুড়ি

আলিপুরদুয়ার

কোচবিহার

উত্তর দিনাজপুর

দক্ষিণ দিনাজপুর

মালদা

মুর্শিদাবাদ

নদিয়া

পূর্ব বর্ধমান

বীরভূম

পশ্চিম বর্ধমান

বাঁকুড়া

পুরুলিয়া

ঝাড়গ্রাম

পশ্চিম মেদিনীপুর

হুগলি

উত্তর চব্বিশ পরগনা

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা

হাওড়া

পূর্ব মেদিনীপুর